লড়াইয়ের অপর নাম অ্যাথেলিট বুলটি রায়
https://youtu.be/Ym8V6u446FM
নিজস্ব প্রতিনিধি, তারকেশ্বর : গতবছরের ম্যারাথন ড্রয়িং প্রথম হওয়া অ্যাথলেট রানার্স বুলটি রায় তারকেশ্বরের বাসিন্দা এবছর চোখে অনেক স্বপ্ন নিয়ে প্র্যাকটিস চালিয়ে যাচ্ছিলেন তার ন্যাশনাল মিটে অংশগ্রহণের জন্য তাকে নিয়ে হয়েছে বিস্তর লেখালেখি তার চলার পথে একটাই বাধা ছিল কঠিনতম আর্থিক সমস্যা দুই ছেলে মেয়েকে নিয়ে তার টানাটানির সংসারে প্রাকটিস চালানো কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠছিল বিলাসিতা হয়ে উঠছিল তার ন্যাশনাল মিটে অংশগ্রহণ করা স্বপ্ন কোন স্পন্সর ছিল না
তার জাতীয় স্তরে খেলতে যাওয়ার জন্য একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্ণধার এই সময় তার সংস্থাকে নিয়ে এগিয়ে আসে তার পাশে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পরশ তার কর্ণধার শম্পা ঘোষ বলেন একটি দৈনিক সংবাদ মাধ্যমে যখন তিনি খবরটি দেখেন সঙ্গে সঙ্গে তার বাড়ি খুঁজে তার কাছে গিয়ে তার অসুবিধার কথা জানতে চান এবং এককথায় তার পাশে দাঁড়ান তার আর্থিক অসুবিধা গুলি দূর করবার চেষ্টা করেন খেলার বিষয়ে যতটা সম্ভব সাহায্য করা সম্ভব সম্ভব তা করেন দামী জুতো কিনে দেয়া থেকে আরম্ভ করে তাকে বলে স্পোর্টস শু খাবার-দাবার দেও
য়া ট্রেনের যাতায়াত এর টিকিট কেটে দেওয়া ওখানে থাকা খাওয়ার খরচ দেওয়া যতটা সম্ভব হয় সংস্থা পরশ । তবে ভুলটি ও নিরাশ করেনি তিন-তিনটি সোনা তিন-তিনটি সোনা নিয়ে ও দুটি রূপো নিয়ে সে দেশে ঘরে ফিরে আসে আর দুচোখে আন্তর্জাতিক স্তরে বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন জানিনা ভবিষ্যতে কি হবে জানিনা পরশ কিভাবে আরো বেশি করে তার পাশে দাঁড়াবে তা ভবিষ্যতে বলবে তবে তার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
পরশের সম্পাদিকা ও কর্ণধার শম্পা ঘোষ জানান, 'যদি এই প্রতিভাকে না সাহায্য করা হতো পাশে গিয়ে না দাঁড়াতাম তাহলে তা আমাদের সকলের জন্য অত্যন্ত লজ্জাকর হতো তা দেশের জন্য লজ্জাকর হত সকলের এই ধরনের প্রতিভাকে এগিয়ে দেয়া উচিত তাহলে আমাদের দেশে আরো অনেক অনেক বুলটি বেরিয়ে আসবে আমাদের দেশ আরো অনেক খেলাধুলার দিক থেকে উন্নত হবে।
Comments
Post a Comment